ভালবাসা যে বয়সের গণ্ডিও মানে না, তা আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন এই দম্পতি।৬৭ বছর বয়সী শামসের বিয়ে করলেন ২৪ বছরের নবপ্রীত কউরকে। নিজেরা পছন্দ করেই একে অপরকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন তাঁরা। গত জানুয়ারিতে মাসেই চণ্ডীগড়ের একটি গুরুদ্বারে চার হাত এক হয় তাঁদের। বিয়ের খবর ছবি-সহ রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার পরেই শুরু হয় সমস্যা।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, বিয়ের পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন এই নবদম্পতি। কারণ হিসেবে তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদের আত্মীয়রা এই বিয়ে মেনে নেননি। সকলের মতের বিরুদ্ধে গিয়েই বিয়ে করেছেন তাঁরা। তাঁদের পরিবারের তরফ থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছে তাঁরা যদি অবিলম্বে আলাদা না হন, তাহলে তাঁদের প্রাণে মেরে ফেলা হবে। আর সেই ভয় থেকেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা।
নবদম্পতির আইনজীবী মোহিত সাদানা জানিয়েছেন, পঞ্জাব-হরিয়ানার হাইকোর্ট নবদম্পতির সুরক্ষার্থে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছে। আদালত নির্দেশ দিয়েছে, নবদম্পতিকে যাতে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, আদালত জানিয়েছে যে আইনত শামসের-নবপ্রীতের বিয়ে বৈধ। কারণ তাঁরা দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক এবং শামসেরের অন্য কোনও স্ত্রী নেই। আর নবপ্রীতও অবিবাহিত। ফলে তাঁদের এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনের কোনও কিছু বলারই থাকতে পারে না
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, বিয়ের পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন এই নবদম্পতি। কারণ হিসেবে তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদের আত্মীয়রা এই বিয়ে মেনে নেননি। সকলের মতের বিরুদ্ধে গিয়েই বিয়ে করেছেন তাঁরা। তাঁদের পরিবারের তরফ থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছে তাঁরা যদি অবিলম্বে আলাদা না হন, তাহলে তাঁদের প্রাণে মেরে ফেলা হবে। আর সেই ভয় থেকেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা।
নবদম্পতির আইনজীবী মোহিত সাদানা জানিয়েছেন, পঞ্জাব-হরিয়ানার হাইকোর্ট নবদম্পতির সুরক্ষার্থে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছে। আদালত নির্দেশ দিয়েছে, নবদম্পতিকে যাতে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, আদালত জানিয়েছে যে আইনত শামসের-নবপ্রীতের বিয়ে বৈধ। কারণ তাঁরা দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক এবং শামসেরের অন্য কোনও স্ত্রী নেই। আর নবপ্রীতও অবিবাহিত। ফলে তাঁদের এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনের কোনও কিছু বলারই থাকতে পারে না